Sunday, November 12, 2017

মানুষের গুনাহ করার অভ্যাস হয়ে পড়লে,গুনাহ থেকে বেচে থাকা খুবেই কঠিন হয়ে পরে,,,আর খাটি মনে তাওবা করার তৌফিক ও হয় না।আগুন অল্প হোক আর বেশী হোক তা আগুনি,,,ছোট একটি জলন্ত কয়লাও আগুন এবং বিরাট লেলিহান শীখাও আগুন।

মানুষের গুনাহ করার অভ্যাস হয়ে পড়লে,গুনাহ থেকে বেচে থাকা খুবেই কঠিন হয়ে পরে,,,আর খাটি মনে তাওবা করার তৌফিক ও হয় না।আগুন অল্প হোক আর বেশী হোক তা আগুনি,,,ছোট একটি জলন্ত কয়লাও আগুন এবং বিরাট লেলিহান শীখাও আগুন।বিষ একতোলা হলেও বিষ আবার এক ছটাক হলেও বিষ।খারাপ ও অন্যায় কাজ করে ক্ষমার আশা পোষণ করা নিবুদ্ধিতা ছাড়া আর কিছুই না।অনেক লোক গুনাহের কাজ করতে করতে এতটা বেড়ে গিয়েছে যে,গুনাহের কাজকে কিছুই মনে করে না।অনাচার,পাপাচার,অবিচারকেই জিবনের একমাত্র উদ্দেশ্য বানিয়ে নিয়েছে।তারা তওবা করে না,তাওবা করার প্রয়োজন ও অনুভব করে না।আর কতক লোক আছে যাদের মাঝেমাঝে তওবা করার ইচ্ছা হয় কিন্তু নফস বা শয়তান তাকে এই বলে বুঝায় যে,জীবনের অনেক সময় এখনো বাকি আছে।এখন কিছুটা গুনাহ করে আমদফুতিতে কাটাও।শেষ জীবনে তাওবা করে সম্পূন পাক পবিত্র হয়ে যাব।অথচ -মৃত্যু কখন হবে তা কার জানা নাই।প্রতিটি মিনিট ও সেকেন্ডই জীবনের শেষ মুহুত হতে পারে।
সেই ব্যাক্তি বিচক্ষণ যে
নিজের নফসকে (প্রবৃত্তি) নিজ নিয়ন্রনে রাখে।
আর -মৃত্যু পরবতি জীবনের জন্য
প্রস্তুতি নেয়।
আর নিবোধ সেই লোক,যে নিজের
নফসকে খায়েসের অনুগত করে।এবং আল্লাহতালার
নিকট আশা পোষণ করতে থাকে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুজার তৌফিক দাও।
আমিন,,,,,,,,

No comments:

Post a Comment

মহানবী (স) আগুনকে কিয়ামতের আলামত হিসাবে ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

মহানবী (সা.) আকস্মিক মৃত্যুকে কিয়ামতের আলামত হিসেবে অভিহিত করেছেন। আনাস ইবনে মালেক (রা.) নবী করিম (সা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, নিশ্চয়ই কিয়ামতের...