Wednesday, April 3, 2019

মহানবী (স) আগুনকে কিয়ামতের আলামত হিসাবে ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

মহানবী (সা.) আকস্মিক মৃত্যুকে কিয়ামতের আলামত হিসেবে অভিহিত করেছেন। আনাস ইবনে মালেক (রা.) নবী করিম (সা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, নিশ্চয়ই কিয়ামতের আলামতসমূহের মধ্য থেকে এটাও একটা যে আকস্মিক মৃত্যু বৃদ্ধি পাবে। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ৭৯১২)
আর এই আকস্মিক মৃত্যুর অন্যতম ধরন হলো, অগ্নিকাণ্ডে বা অগ্ন্যুৎপাতে অস্বাভাবিকভাবে মানুষের মৃত্যু। তবে স্মরণ রাখতে হবে যে ইসলাম এ ধরনের মৃতদের শহীদ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
কিয়ামতের আগে অগ্ন্যুৎপাত বেড়ে যাওয়া সম্পর্কে আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসুুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কিয়ামত কায়েম হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত হিজাজের জমিন থেকে এমন আগুন বের হবে না, যা বসরার উটগুলোর গর্দান আলোকিত করে দেবে। (বুখারি, হাদিস : ১০৫৪)
কিয়ামতের সর্বশেষ আলামত হলো এক ভয়াবহ আগুন, যা পূর্ব ইয়েমেনের আদন নামক স্থানের একটা গর্ত থেকে বের হয়ে ভয়াবহ আকার ধারণ করবে এবং মানুষকে তাড়িয়ে একত্র করবে। হুজাইফা ইবনে উসাইদ আল গিফারি (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন আমরা পরস্পর আলোচনা করছিলাম, এমন সময় রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের কাছে এলেন। তিনি জিজ্ঞাসা করেন, তোমরা কী বিষয়ে আলোচনা করছিলে? উপস্থিত সাহাবিরা বলেন, কিয়ামত প্রসঙ্গে। তিনি বলেন, কিয়ামত ওই পর্যন্ত কায়েম হবে না, যে পর্যন্ত না তোমরা তার আগে ১০টি আলামত দেখতে পাবে। অতঃপর তিনি ১০টি নিদর্শন উল্লেখ করেন১. ধোঁয়া, ২. দাজ্জাল, ৩. দাব্বাতুল আরদ, ৪. সূর্য পশ্চিম দিকে উদিত হওয়া, ৫. ঈসা ইবনে মারইয়াম (আ.)-এর আগমন, ৬. ইয়াজুজ-মাজুজ, ৭. তিনটি ভূমিধস। একটি পৃথিবীর পূর্ব প্রান্তে, ৮. একটি ভূমিধস পশ্চিম প্রান্তে, ৯. একটি আরব ভূখণ্ডে, ১০. সর্বশেষ নিদর্শন হলো ইয়েমেন থেকে আগুন, যা মানুষকে তাড়িয়ে হাশরের ময়দানে একত্র করবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৯০১)
সালেম ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কিয়ামতের আগে হাজরামাউত থেকে অথবা হাজরামাউতের সাগরের দিক থেকে সহসাই একটি অগ্ন্যুৎপাত ঘটবে এবং তা মানুষকে একত্র করবে। সাহাবিরা জিজ্ঞেস করেন, হে আল্লাহর রাসুল! তখন আমাদের কী করার জন্য আপনি নির্দেশ দেন? রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমরা সিরিয়ায় আশ্রয় নেবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২২৭১)
আবু হুরায়রা (রা.) নবী করিম (সা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, কিয়ামতের দিন মানুষের হাশর হবে তিনভাবে। একদল যাবে আশা ও ভীতি নিয়ে। দ্বিতীয় দল হবে যারা এক উটে দুজন, তিনজন, চারজন বা দশজন আরোহণকারী। আর অবশিষ্টদের আগুন একত্র করবে। যেখানে তারা থাকবে, আগুনও তাদের সঙ্গে সেখানে থাকবে। তারা যেখানে রাত যাপন করবে, আগুনও তাদের সঙ্গে সেখানে রাত যাপন করবে। তারা যেখানে সকাল অতিবাহিত করবে, আগুনও তাদের সঙ্গে সেখানে থাকবে। তাদের যেখানে সন্ধ্যা হবে, আগুনেরও সেখানেই সন্ধ্যা হবে। (বুখারি, হাদিস : ৬২৭৩)
ওপরে উদ্ধৃত হাদিসের আলোকে জানা যায়, আগুন কখনো কখনো আজাব হয়ে আসে। কখনো কখনো এটি অপমৃত্যুর কারণ। আর কিয়ামতের আগে আগুনের ব্যাপ্তি ঘটবে। আগুনকে কেন্দ্র করে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়বে। মহান আল্লাহ আমাদের এসব ফিতনা থেকে হেফাজত করুন।

Tuesday, December 4, 2018

আমরা সামান্য বিপদ-আপদে কি করি? হতাশ হয়ে পরি এবং আল্লহকে দোশারপ করা শুরু করি কিন্তু দোয়ার মাধ্যমে সকল সমস্যা সমাধান সম্ভব ।

আদি পিতা আদম (আঃ) যখন বিতারীত শয়তানের ধোকায় পরে মহান আল্লাহর আদেশ অমান্য করল আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা তাকে বেহেশত্ থেকে বের করে দিলেন। তখন আদি পিতা (আঃ) কি করে ছিল?
আল্লাহর কাছে নিজের ভুল স্বিকার করে দোয়া করে ছিলেন-
হে আমাদের প্রতিপালক ! আমরা আমাদের নিজেদের উপর যুলুম করেছি ; অতএব আপনি যদি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি দয়া না করেন তবে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে শামিল হয়ে যাব”
(সূরা আরাফ : আয়াত-২৩)

ইউনুস (আঃ) যখন হতাশ হয়ে আল্লাহর আদেশের অপেক্ষা না করে নিজের সিধান্তেই নিজ জাতিকে পরিত্যগ করে অন্য জাতির সন্ধানে বেরিয়ে পরলেন তখন বিরাটকায় মাছ তাকে গিলে ফেলে।

তিনি (আঃ) যখন মাছের পেটে ছিলেন তখন তিনি কি করেছিলেন?? নিজের ভুল স্বিকার করে মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করে ছিলেন-
"' আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। নিশ্চয আমি অপরাধী "
তার এই আত্ব স্বীকার উক্তিমূলক বক্তব্যের জন্য আল্লাহ বলেন-
" যদি তিনি তাদের দল ভুক্ত না হতেন যারা সর্বদা আল্লাহর জিকির করে, তবে তিনি কিয়ামত পর্যন্ত পাছের পেটেই থাকতেন "
(৩৭, ১৪৩-১৪৪)

ইউছুফ (আঃ) যখন জুলেখার দ্বারা কু-প্রস্তাবের মুখমুখি হয় এবং তা থেকে বাচার জন্য কি করেন??? আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন-

"হে আল্লাহ এর চেয়ে আমার কাছে জেলখানা বা কারাগারই উত্তম। তুমি আমাকে তাদের ফন্দি হতে বাঁচিয়ে রাখো। যদি তুমি না বাঁচাও, তবে আমি তাদের প্রতি ঝুঁকে পড়তে পারি এবং অজ্ঞানদের দলভুক্ত হয়ে যেতে পারি।”

উপরের তিনটি ঘটনার একটি বিষয় সুস্পষ্ট যে নবী রাসূল গন যখন বিপদে পতিত হতেন তখন তারা মহান আল্লাহর কাছে আত্বসমার্পন করতেন এবং লজ্জিত হয়ে দোয়া করতেন।

কিন্তু
আমরা সামান্য বিপদ-আপদে কি করি? হতাশ হয়ে পরি এবং আল্লহকে দোশারপ করা শুরু করি।

যে সকল লোক জান্নাতে যাবে ।

যে সকল লোক জান্নাতে যাবে ।
নম্র-ভদ্র, মানুষের নিকট গ্রহণযোগ্য ও মানুষের কাছের লোক- যাকে মানুষ বিপদ আপদে কাছে পায়- এমন খোশ মেজাজ, পরিচিত ও ভাল লোক জান্নাতে প্রবেশ করবে। এ ধরনের লোকের জন্য আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামকে হারাম করে দিয়েছেন।
“ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “প্রত্যেক নরম দিল ভদ্র এবং মানুষের সাথে মিশুক লোকদের জন্য জাহান্নাম হারাম”। যাদের জন্য জাহান্নাম হারাম তারা অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে। আহমদ, ১/৪১৫। হাদীস নং ৩৯৩৮।

Sunday, December 2, 2018

ASHO JANNATAR POTHA CHOLI: সূর্য পৃথিবীর চেয়ে এতটাই বড় যে, ১৩ লক্ষ পৃথিবীকে অ...

ASHO JANNATAR POTHA CHOLI: সূর্য পৃথিবীর চেয়ে এতটাই বড় যে, ১৩ লক্ষ পৃথিবীকে অ...: পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব হলো ১৫০ মিলিয়ন বা ১৫ কোটি কিলোমিটার। এবার প্রশ্ন হচ্ছে সূর্য পৃথিবীর চেয়ে কত বড়? উত্তর - সূর্য পৃথিবীর চেয়ে এ...

সূর্য পৃথিবীর চেয়ে এতটাই বড় যে, ১৩ লক্ষ পৃথিবীকে অনায়সে সুর্যের ভেতর ঢুকিয়ে দেয়া যাবে

পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব হলো ১৫০ মিলিয়ন বা ১৫ কোটি কিলোমিটার। এবার প্রশ্ন হচ্ছে সূর্য পৃথিবীর চেয়ে কত বড়? উত্তর - সূর্য পৃথিবীর চেয়ে এতটাই বড় যে, ১৩ লক্ষ পৃথিবীকে অনায়সে সুর্যের ভেতর ঢুকিয়ে দেয়া যাবে। শুধু তাই নয়, সৌর পৃষ্ঠ থেকে প্রতিনিয়ত যে বলয় তৈরী হয় তাতে হাজার হাজার পৃথিবী ঢুকিয়ে দেয়া যাবে এবং তাপে এর সবই পুড়ে ছাই হয়ে যাবে। আচ্ছা, সূর্যের চেয়ে বড় কি কিছু আছে? উত্তর- হ্যা, আর তা হলো গ্যালাক্সি। সূর্য হলো একটি তারা। আর এর চেয়ে ছোট, এর সমান বা এর চেয়ে হাজার হাজার গুন বড় এরকম ৪০ হাজার কোটি তারা নিয়ে গঠিত এই মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সি, যার ভেতর আমাদের সুর্য তার সৌরজগতকে সাথে নিয়ে অবস্থান করছে এবং যা কিনা আল্লাহর সৃষ্টি জগতের মধ্যে এখনও পর্যন্ত মানুষ কর্তৃক আবিষ্কৃত গ্যালাক্সিগুলোর ভেতর একটি মাঝারী আকারের গ্যলাক্সি। আমরা যে মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সিতে আছি, তার বিশালত্ব কি আমরা বুঝতে পারছি? আসুন দেখা যাক। আলো বা লাইট প্রতি সেকেন্ডে ১ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল বা তিন লক্ষ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। ব্যাপারটা এভাবে চিন্তা করা যাক। আমরা যদি আলোর গতিতে ঢাকা থেকে নিউইয়র্ক যাত্রা করি, তাহলে ০.০৬ সেকেন্ড বা এক সেকেন্ডের একশ ভাগের ছয় সেকেন্ড সময়ে আমরা পৌছে যাব। এমনকি যদি আমরা আলোর গতিতে সুর্যের দিকে রওয়ানা করি, তাহলে পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত যেতে সময় লাগবে মাত্র সাড়ে আট মিনিট। আর আমরা যদি আলোর গতিতে আমাদের মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সির এ মাথা থেকে ও মাথা পর্যন্ত যেতে চাই তাহলে কত সময় লাগবে? ১ লক্ষ ২০ হাজার বছর। আল্লাহু আকবার। অবিশ্বাস্য বিশাল এ গ্যলাক্সির মতো কত গ্যালাক্সি সৃষ্টি জগতে আছে? অধিকাংশ জ্যোতির্বিজ্ঞানী বলেছেন এর সংখ্যা জানা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়, আর কেউ কেউ বলেছেন এর সংখ্যা কয়েক হাজার বিলিয়ন হতে পারে আবার বেশীও হতে পারে। তবে এ পর্যন্ত মানুষ কেবল ১০ হাজার গ্যালাক্সি আবিষ্কার করতে পেরেছে। এই সৃষ্টিজগত যদি এতো বিশাল হয় তাহলে আপনা্কে আমাকে এই সৃষ্টিজগত বানানেওয়ালা সেই আল্লাহ কত বড় ? আল্লাহু আকবর !!!

Saturday, October 20, 2018

শিক্ষণীয় ৫টি গল্প, যা আপনার দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দেবে


শিক্ষণীয় ৫টি গল্প, যা আপনার দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দেবে....... . গল্প- বাবা গোসলে, মা রান্না ঘরে আর ছেলে টিভি দেখছিল এমন সময় দরজায় ঘণ্টা বাজল ছেলে দৌড়ে গিয়ে দরজা খুলে দেখল, পাশের বাসার করিম সাহ ছেলে কিছু বলার আগেই করিম সাহেব বললেন, ‘আমি তোমাকে ৫০০ টাকা দেব, যদি তুমি ১০ বার কান ধরে উঠবস করবুদ্ধিমান ছেলে অল্প কিছুক্ষণ চিন্তা করেই কান ধরে উঠবস শুরু করল, প্রতিবার উঠবসে ৫০ টাকা বলে কথা শেষ হতেই করিম সাহেব ৫০০ টাকার নোট ছেলের হাতে ধরিয়ে দিয়ে চলে গেলেন বাবা বাথরুম থেকে বের হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কে ছিল দরজায়?’ ‘পাশের বাসার করিম সাহেব’, উত্তর দিল ছেলে’, বললেন বাবা, ‘আমার ৫০০ টাকা কি দিয়ে গেছেন?’ # শিক্ষণীয়বিষয় আপনার ধারদেনার তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের থেকে গোপন করবেন না এতে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে রক্ষা পাবেন .  গল্প - সেলসম্যান, অফিস ক্লার্ক ম্যানেজার দুপুরে খেতে যাচ্ছিলেন পথে তাঁরা একটি পুরোনো প্রদীপ পেলেন তাঁরা ওটাতে ঘষা দিতেই দৈত্য বের হয়ে এল দৈত্য বলল, ‘আমি তোমাদের একটি করে ইচ্ছা পূরণ করব’ ‘আমি আগে! আমি আগে!’ বললেন অফিস ক্লার্ক, ‘আমি আমেরিকা যেতে চাই ,ফুঃ...!!’ তিনি চলে গেলেনএরপর আমি! এরপর আমি!’ বললেন সেলসম্যান, ‘আমি  আটলান্টিক মহাসাগরে যেতে চাই ।ফুঃ...!!’ তিনিও চলে গেলেনএখন তোমার পালা’, দৈত্য ম্যানেজারকে বলল ম্যানেজার বললেন, ‘আমি ওই দুজনকে আমার অফিসে দেখতে চাই’ # শিক্ষণীয়বিষয় সব সময় বসকে আগে কথা বলতে দেবেন তা না হলে নিজের কথার কোন মূল্য থাকবে না . #গল্প- একটি  ঈগল গাছের ডালে বসে আরাম করছিল এমন সময় একটি ছোট খরগোশ ঈগলটিকে দেখে জিজ্ঞেস করল, ‘আমিও কি তোমার মতো কিছু না করে এভাবে বসে আরাম করতে পারি?’ ঈগল উত্তর দিল, ‘অবশ্যই, কেন পারবে নাতারপর খরগোশটি  মাটিতে এক জায়গায় বসে আরাম করতে থাকল হঠাত্ একটি শিয়াল এসে হাজির, আর লাফ দিয়ে খরগোশকে ধরে খেয়ে ফেলল #শিক্ষণীয়বিষয় যদি কোনো কাজ না করে বসে বসে আরাম করতে চান, তাহলে আপনাকে অনেক ওপরে থাকতে হবে . #গল্প- একটি মুরগি একটি ষাঁড় আলাপ করছিলআমার খুব শখ ওই গাছের আগায় উঠব, কিন্তু আমার এত শক্তি নেই’, মুরগিটি আফসোস করল উত্তরে ষাঁড়টি বলল, ‘আচ্ছা, তুমি আমার গোবর খেয়ে দেখতে পার, এতে অনেক পুষ্টি আছেকথামতো মুরগি পেট পুরে গোবর খেয়ে নিল এবং আসলেই দেখল সে বেশ শক্তি পাচ্ছে চেষ্টা করে সে গাছের নিচের শাখায় উঠে পড়ল দ্বিতীয় দিন আবার খেল, সে তখন এর ওপরের শাখায় উঠে গেল অবশেষে চার দিন পর মুরগিটি গাছের আগায় উঠতে সক্ষম হলো কিন্তু খামারের মালিক যখন দেখলেন মুরগি গাছের আগায়, সঙ্গে সঙ্গে তিনি গুলি করে তাকে গাছ থেকে নামালেন . #শিক্ষণীয়বিষয় ফাঁকা বুলি (বুল শিট) হয়তো আপনাকে অনেক ওপরে নিয়ে যেতে পারে, কিন্তু আপনি বেশিক্ষণ ওখানে টিকে থাকতে পারবেন না . #গল্প- একটি পাখি শীতের জন্য দক্ষিণ দিকে যাচ্ছিল কিন্তু এত ঠান্ডা ছিল যে পাখিটি শীতে জমে যাচ্ছিল এবং সে একটি বড় মাঠে এসে পড়ল যখন সে মাঠে পড়ে ছিল, একটি গরু তার অবস্থা দেখে তাকে গোবর দিয়ে ঢেকে দিল কিছুক্ষণ পর পাখিটি বেশ উষ্ণ অনুভব করল যখন গোবরের গরমে সে খুব ঝরঝরে হয়ে উঠল, আনন্দে গান গেয়ে উঠল এমন সময় একটি বিড়াল পাশ দিয়ে যাচ্ছিল, পাখির গান শুনে খুঁজতে লাগল কোথা থেকে শব্দ আসে একটু পরই সে গোবরের কাছে আসে এবং সঙ্গে সঙ্গে গোবর খুঁড়ে পাখিটিকে বের করে তার আহার সারে #শিক্ষণীয়বিষয় . যারা আপনার ওপর কাদা ছোড়ে, তারা সবাই- আপনার শত্রু নয় . যারা আপনাকে পঙ্কিলতা থেকে বের করে আনে, তারা সবাই- আপনার বন্ধু নয়

মহানবী (স) আগুনকে কিয়ামতের আলামত হিসাবে ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

মহানবী (সা.) আকস্মিক মৃত্যুকে কিয়ামতের আলামত হিসেবে অভিহিত করেছেন। আনাস ইবনে মালেক (রা.) নবী করিম (সা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, নিশ্চয়ই কিয়ামতের...